
মহাকুম্ভে সন্ত্রাস রুখতে বজ্রআঁটুনি, জোর দেওয়া হচ্ছে নিরাপত্তা ও প্রযুক্তিতে
প্রয়াগরাজে আগামী ১৩ জানুয়ারি থেকে শুরু হতে চলেছে মহাকুম্ভ মেলা, যা চলবে ২৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। গঙ্গা, যমুনা এবং সরস্বতী নদীর সঙ্গমস্থলে আয়োজিত এই মেলাকে কেন্দ্র…
প্রয়াগরাজে আগামী ১৩ জানুয়ারি থেকে শুরু হতে চলেছে মহাকুম্ভ মেলা, যা চলবে ২৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। গঙ্গা, যমুনা এবং সরস্বতী নদীর সঙ্গমস্থলে আয়োজিত এই মেলাকে কেন্দ্র করে সন্ত্রাসী হামলার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। তাই, কোনও ঝুঁকি না নিয়ে উত্তরপ্রদেশ সরকার মেলা প্রাঙ্গনে নিরাপত্তার চাদর গড়ে তুলেছে। মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের নির্দেশে স্থল, জল এবং আকাশপথে নজরদারি চালানোর জন্য আধুনিক প্রযুক্তি এবং বিশেষ বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। মেলা এলাকায় বসানো হয়েছে অ্যান্টি-ড্রোন সিস্টেম। পাশাপাশি, সাইবার হামলা রুখতে গঠন করা হয়েছে বিশেষ সাইবার সিকিউরিটি টিম। গোয়েন্দা তথ্য জোরদার করতে ইতিমধ্যেই মেলার আশেপাশের ব্যবসায়ী এবং রিকশা চালকদের পুলিশ ভেরিফিকেশন সম্পন্ন হয়েছে।
১৫ বর্গমাইল এলাকায় গড়ে তোলা অস্থায়ী নগরীটি নিউইয়র্কের ম্যানহাটান এলাকার প্রায় দুই-তৃতীয়াংশের সমান। ৪০ কোটি পুণ্যার্থীর জন্য তৈরি এই নগরীর আখড়া, মহামন্ডলেশ্বর এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলোর জমি বরাদ্দ ইতিমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ বিশেষভাবে নির্দেশ দিয়েছেন সাধুদের প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শনের।
মেলার পরিষেবা আরও সহজ করতে ব্যবহার করা হচ্ছে ডিজিটাল প্রযুক্তি। তৈরি হয়েছে ‘মহাকুম্ভ ল্যান্ড অ্যান্ড ফেসিলিটি অ্যালোকেশন’ অ্যাপ, যা পুণ্যার্থীদের জন্য সব রকম প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করবে। এছাড়া, মেলায় রেশন বিতরণ এবং ফুল বর্ষণের ব্যবস্থা সহ আরও অনেক সুবিধা রাখা হয়েছে।
যোগী সরকারের এই কঠোর পদক্ষেপ সন্ত্রাসী ছক ভেস্তে দিতে বড় ভূমিকা পালন করবে বলে মনে করা হচ্ছে।

মহাকুম্ভে সন্ত্রাস রুখতে বজ্রআঁটুনি, জোর দেওয়া হচ্ছে নিরাপত্তা ও প্রযুক্তিতে
প্রয়াগরাজে আগামী ১৩ জানুয়ারি থেকে শুরু হতে চলেছে মহাকুম্ভ মেলা, যা চলবে ২৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। গঙ্গা, যমুনা এবং সরস্বতী নদীর সঙ্গমস্থলে আয়োজিত এই মেলাকে কেন্দ্র…