By using this site, you agree to the Privacy Policy and Terms of Use.
Accept
Jazzbaat 24 BanglaJazzbaat 24 BanglaJazzbaat 24 Bangla
  • হোম
  • দেশ
  • রাজনীতি
  • বিদেশ
  • ময়দান
  • অপরাধ
  • বিনোদন
  • সুস্বাস্থ্য
  • শিক্ষা
  • আবহাওয়া
  • অপরাধ
  • অর্থনীতি
  • ই-পেপার
  • ই-স্পেশাল
  • ওয়েবস্টোরি
  • কৃষি
  • চাকরি
  • জাজবাত প্লাস
  • ধর্মকর্ম
  • পরিবেশ
  • প্রযুক্তি
  • ফ্যাশন
  • বিজ্ঞান
  • বিদেশ
  • ব্যবসা
  • ময়দান
  • মহানগর
  • রকমারি
  • রাজনীতি
  • রাজ্য
    • উত্তরবঙ্গ
    • দক্ষিণবঙ্গ
  • সফর
  • সংস্কৃতি
Reading: আন্দোলনের দিনেই স্বপ্ন-সমাপ্তি এক আজীবন বিপ্লবীর
Share
Sign In
Notification
Font ResizerAa
Jazzbaat 24 BanglaJazzbaat 24 Bangla
Font ResizerAa
  • হোম
  • দেশ
  • রাজনীতি
  • বিদেশ
  • ময়দান
  • অপরাধ
  • বিনোদন
  • সুস্বাস্থ্য
  • শিক্ষা
  • আবহাওয়া
  • অপরাধ
  • অর্থনীতি
  • ই-পেপার
  • ই-স্পেশাল
  • ওয়েবস্টোরি
  • কৃষি
  • চাকরি
  • জাজবাত প্লাস
  • ধর্মকর্ম
  • পরিবেশ
  • প্রযুক্তি
  • ফ্যাশন
  • বিজ্ঞান
  • বিদেশ
  • ব্যবসা
  • ময়দান
  • মহানগর
  • রকমারি
  • রাজনীতি
  • রাজ্য
  • সফর
  • সংস্কৃতি
Search
  • হোম
  • দেশ
  • রাজনীতি
  • বিদেশ
  • ময়দান
  • অপরাধ
  • বিনোদন
  • সুস্বাস্থ্য
  • শিক্ষা
  • আবহাওয়া
  • অপরাধ
  • অর্থনীতি
  • ই-পেপার
  • ই-স্পেশাল
  • ওয়েবস্টোরি
  • কৃষি
  • চাকরি
  • জাজবাত প্লাস
  • ধর্মকর্ম
  • পরিবেশ
  • প্রযুক্তি
  • ফ্যাশন
  • বিজ্ঞান
  • বিদেশ
  • ব্যবসা
  • ময়দান
  • মহানগর
  • রকমারি
  • রাজনীতি
  • রাজ্য
    • উত্তরবঙ্গ
    • দক্ষিণবঙ্গ
  • সফর
  • সংস্কৃতি
Have an existing account? Sign In
Follow US
  • Advertise
© 2024 Jazzbaat24Bangla News Network. All Rights Reserved.
Jazzbaat 24 Bangla > Blog > ই-স্পেশাল > আন্দোলনের দিনেই স্বপ্ন-সমাপ্তি এক আজীবন বিপ্লবীর
ই-স্পেশাল

আন্দোলনের দিনেই স্বপ্ন-সমাপ্তি এক আজীবন বিপ্লবীর

Jazzbaat 24 Bangla
Last updated: July 22, 2025 10:51 am
Jazzbaat 24 Bangla
Share
11 Min Read
SHARE
আন্দোলনের দিনেই স্বপ্ন-সমাপ্তি এক আজীবন বিপ্লবীর
👁️ 0
WhatsApp Share on WhatsApp

অভিজিৎ বসু

Contents
জাজবাত বাংলায় আরও পড়ুনআরও পড়ুন

খবরটা তিন্নির পোস্টেই প্রথম জানতে পারলাম Dad’s no more …. এই ভীড় উপচে পড়া আন্দোলনের শহরে তিলোত্তমা কলকাতা শহরে এক আন্দোলনের দিনেই এক স্বপ্ন দেখা জীবনের শেষ। যে স্বপ্ন তিনি কবে থেকে দেখা শুরু করলেন তিনি নিজেই জানেন না বোধহয়। আর কেন দেখলেন ঘর ছাড়লেন সেটাও তাঁর অজানা। যে স্বপ্ন তাঁকে অন্ধকার জেলের কুঠুরিতে বন্দী করেছে একদিন, যে স্বপ্ন দেখেই একদিন ঘর বাঁধলেন তিনি, যে স্বপ্ন দেখেই সমাজ বদলের কথা ভাবলেন, তিন্নির জন্য কত চিন্তা করলেন, দেশের কথা, সমাজের কথা, প্রান্তিক মানুষের কথা ভাবতে ভাবতেই ঘরের মধ্যে সংগোপনে একা একাই বেঁচে রইলেন নিজের আদর্শকে আঁকড়ে ধরেই।

যে আদর্শের প্রতি নিষ্ঠা,আনুগত্য আর কৃতী সম্বেগ নিয়েই তাঁর জীবন দর্শন। যে দর্শনে বিশ্বাস করেই তিনি লিখে ফেললেন জেলখানার নোটবই। আজ সেই স্বপ্ন দেখা মানুষ আজিজুল হক নেই। যিনি সমাজ বদলের স্বপ্ন দেখতে দেখতে চলে গেলেন আমাদের ছেড়ে। বলেছিলাম একদিন নিশ্চয়ই দেখা করে আসবো তাঁর সাথে না সেই দেখা আর হলো না আমার। শিরদাঁড়া সোজা করে চলা স্বপ্ন দেখা মানুষটির সাথে। আপনি ভালো থাকবেন। স্বপ্নের দেশে, ঘুমের দেশে নতুন করে সমাজ বদলের স্বপ্ন দেখেই আমাদের সবার মাঝে বেঁচে থাকবেন আপনি আমাদের সবার আজিজুল হক। এই ক্ষয়িষ্ণু সমাজে আপনাদের মতো মানুষদের যে বড্ড বেশী করেই দরকার। এই রাজনীতির পঙ্কিল পুতি গন্ধময় সমাজে আপনাদের যে বড্ড প্রয়োজন। ভালো থাকবেন আপনি।

আমার এই সাদা জীবনের কালো কথা আমি কেনো লিখি, কি জন্য লিখি সে নিয়ে নিজেই মাঝে মাঝে আতান্তরে পড়ে যাই আমি। সত্যিই কি খুব দরকার ছিল এইসব নানা মানুষদের গভীর গোপন কথা লেখার। যে মানুষদের সাথে আমার জীবনের নানা অনুভূতি জড়িয়ে আছে, সুখ, দুঃখ, মান অভিমান হাসি কান্না মিশে আছে একে অপরের হাত ধরে। তাঁদের কথা লেখার কি এমন দরকার। কেউ বলেন এই সব নানা মানুষের অনুভূতির কথা লিখে লাভ কি তোমার। আবার কেউ বলেন হয়তো আমি কোনো উদ্দেশ্য নিয়েই লিখে ফেলি এই নানা কথা। আঁকাবাঁকা অক্ষরে আমার এই আঁকিবুঁকি ব্লগে। নানা জীবনের কথাকে নানা চরিত্রের চিত্রণে হালকা তুলির টানে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করি মাত্র। মাঝে মাঝে মনে হয় সত্যিই তো কি লাভ লিখে, লেখা বন্ধ করে দিলেই বা ক্ষতি কী। কারুর তো কিছুই যাবে আসবে না তাতে। কিন্তু এতো আমার নিজের ব্যক্তিগত ভাবনা।

কিন্তু আজ এমন একজন মানুষের কথা লেখার সাহস পেলাম, সেই সৌভাগ্য হলো আমার। সেটার পর মনে পড়ে গেলো সেই শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের বিখ্যাত কথা, জীবনকে দেখো জীবনই হলো সব থেকে বড় শিক্ষক।যে জীবন দেখার কথা একদিন তিনি আমায় একটি চিঠিতে লিখে বলেছিলেন আজ থেকে প্রায় তিরিশ বছর আগে। হ্যাঁ, সেই জীবনকে খুব কাছ থেকে দেখা, জীবনকে ভালোবেসে দিন বদলের স্বপ্ন দেখা এক মানুষ, যিনি এখনও হয়তো মনে মনে স্বপ্ন দেখেন ঘরে বসে একা একাই আপনমনে। আর দেওয়ালে ঘুরে বেড়ানো ধূসর টিকটিকি ডেকে ওঠে টিকটিক। আর মনে মনে ভাবেন তিনি টিকটিকি বোধহয় সত্যিই কথায় এমন ডেকে উঠল।

জাজবাত বাংলায় আরও পড়ুন

আরও একটি ভাষা আন্দোলন করে একুশের মঞ্চে ‘দিল্লি রাজ’ ভাঙার ডাক মমতার

যে স্বপ্ন একদিন তাঁর বুকের মাঝে চেপে বসেছিল সেই ছাত্রাবস্থায় ছোটকাল থেকেই। যে স্বপ্ন তাঁকে স্বাভাবিক ছন্দে কাটিয়ে দেওয়া জীবন থেকে অনেক কঠিন জীবনের স্বাদ দিয়েছে সারা জীবনভর। হয়তো স্বপ্ন সফল হয়নি, কষ্ট সহ্য করে জীবনের শেষ প্রান্তে এসে পৌঁছে গেছেন তিনি আজ। তবু মনে হয় যা করেছেন এত বছর ধরে সেটা ঠিক কাজই করেছেন তিনি। কোনো ভুল করেন নি। এরজন্য কোনও আফশোষ নেই তাঁর।

মানুষের জন্য এই লড়াই, গরীব প্রান্তিক মানুষের জন্য এই লড়াই, জমিদার পরিবার এর সন্তান হয়েও গরীব প্রান্তিক খেটে খাওয়া মানুষের জন্য প্রাণ আকুলি বিকুলি হওয়া। তাঁদের ঘরে ভাত নেই কেনো এই কথা বলে মাকে বারবার জিজ্ঞাসা করা সেই ছোটো বেলায়। আর এটাই বোধহয় তাঁর দু চোখে দিন বদলের স্বপ্নকে জাগিয়ে তুলেছিল। আর তাই তিনি সেই ছোটো বেলায় মনে মনে প্রতিজ্ঞা করেছিলেন যে এমনটা হতে দেওয়া যায়না কিছুতেই। কিছু একটা করতেই হবে। আর তাই সবকিছু ছেড়ে জীবনের চেনা ছন্দ ছেড়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন তিনি। তাঁর তখন মনে হয়েছিল বন্দুকের নলই ক্ষমতার উৎস। যে ক্ষমতা ভোগ করে তিনি বেশ সুখেই হয়তো তাঁর জীবন কাটিয়ে দিতে পারতেন হাসি মুখে। দিব্যি হয়ত ভোগ করতে পারতেন নিজের জীবনকে। সুখেই দিন কাটিয়ে দিতে পারতেন তিনিও আর পাঁচজনের মতই।

কিন্তু না সেটা তো আর তাঁর জীবনের আদর্শ নয়। যে আদর্শকে আঁকড়ে ধরে সারাটা জীবন কাটিয়ে দিলেন তিনি হাসি মুখে একদম অনাড়ম্বর জীবন যাপন করে। একবারও তাঁর মনে হলো না প্রাপ্তি আর অপ্রাপ্তির মাঝে যে আকাশ জমিনের ফারাক রয়ে গেলো এই তাঁর জীবনে। যে জীবনে কোনোদিন হিসেব নিকেষ করতে পারলেন না তিনি কোনোভাবেই। যে জীবন তিনি স্বেচ্ছায় বেছে নিয়েছিলেন। তাই তিনি কেমন যেন ধীরে ধীরে বলতে পারেন আমায়, এই তো বেশ ভালই আছি আমি। বদলে যাক না আমাদের চারপাশের মানুষ দ্রুত। সমাজ বদলে যাক, সংষ্কৃতি বদলে যাক, মানুষ বদলে যাক, কিন্তু হাজার হাজার বছরের ইতিহাস তো বদলে যায়না কিছুতেই। ইতিহাস তো আর একশো, দুশো বছর এর নয়। ইতিহাস তো হাজার হাজার বছর ধরে আবহমান কাল ধরে ধরে রাখে সবকিছুই তার নিজের বুকে।

মানুষের জীবনের ইতিহাস জড়িয়ে থাকে একে অপরকে আঁকড়ে ধরে ভালোবেসে। যে ভালোবাসার নিগূঢ় বন্ধন, টুকরো টুকরো স্পর্শ নিয়েই তো একদিন তিনি হাসি মুখে ঘর ছেড়েছিলেন তিনি, সংসার জীবন সব ছেড়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন মানুষের জন্য। মানুষের কথা ভেবেই। যে আপ্ত বাক্য স্মরণ করে মানুষকে ভালোবাসো। মানুষের জন্য কিছু করো। মানুষের মুখে একটুকরো রুটি তুলে দাও। আর যে কাজে তাঁকে সবথেকে বেশি সাহায্য করেছেন তাঁর সহধর্মিনী তাঁর স্ত্রী। যাঁর কাছে হয়তো তিনি সারা জীবন তাই ঋণী থেকে যাবেন।

তিনি মনে করেন সমাজে কোনো শ্রেনী বৈষম্য নয়। শ্রেণীহীন একটা সমাজ চাই। যেখানে একদলের হাতে প্রচুর পরিমাণে অর্থ আর অন্য জনের ঘরে একটা দানাপানিও নেই এটা চলতে দেওয়া যাবে না কোনো ভাবেই। এটা যে তাঁকে কষ্ট দিয়েছে সারাটা জীবন ধরেই। আর তাই তাঁর এই জীবন দর্শন। যে দর্শনে ভোগবাদ নয়, আত্মসুখী জীবন নয়। শুধুই নিজের জন্য স্বার্থপর মানুষের মতো বাঁচা নয়। মানুষের কথা ভেবে তাদের জন্য কাজ করে কাটিয়ে দেওয়া একটা গোটা জীবন। যে নিটোল জীবনে আজও অমলিন একটা হাসি হেসে তিনি বলেন, চলে গেলো তো এই ভাবেই ক্ষতি কি বলো।

আর তারপর তো সবটাই ইতিহাস। যে ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে আজ আর হয়তো লিখতে পারেন না তিনি।কিন্তু বলতে পারেন তিনি জোর গলায় ভুল নয় ঠিক কাজ করেছেন তিনি সারাটা জীবন ধরে। এরজন্য কোনও আফশোস নেই তাঁর আজ এত বছর পরেও। আর তাঁর এই দীর্ঘ জেল যাত্রার জীবন তাই তাঁর কাছে হতাশার নয়, যন্ত্রণার নয় বরং আনন্দের। যে আনন্দকে তিনি স্বেচ্ছায় বরণ করে নিয়েছিলেন। যে জেলের অন্ধ কুঠুরিতে বসে দিন যাপন এর কাহিনী তিনি লিখেছিলেন সেই বিখ্যাত তাঁর লেখা, জেলখানার নোটবই। জীবনের আজও তাই এত বছর পরেও কেমন অবলীলায় তিনি বলতে পারেন, ভাই লেখা বন্ধ করোনা। জীবন তো একটা ছোট্ট উট পেন্সিলের মতই। খুব অল্পই তাঁর আয়ু। এই আছে আর এই নেই। জীবন তো এমনই। তাই এসবের মাঝে লিখে রেখে দাও নিজের অনুভূতির কথা, জীবনের কথা, মানুষের কথা।

হ্যাঁ, তিনি আর কেউ নন সেই বিখ্যাত সাংবাদিক, লেখক, দার্শনিক, প্রাবন্ধিক আজিজুল হক। যিনি আমার তিন্নিকে নিয়ে লেখা পড়ে আমায় ফোনে বললেন, এই গভীর ভালবাসার কথা। বললেন তোমার ইমাজিনেশন বেশ ভালোই। তাই লেখো তুমি, লেখা বন্ধ করোনা কিন্তু। কথা হলো তিন্নির মার সাথেও আমার। দুজনকেই প্রনাম জানালাম আমি দুর থেকে। মেয়েকে নিয়ে লেখা পড়ে আমার সাথে একটু কথা বললেন ওঁরা দুজন। আর সেই কথা বলার সুযোগ করে দিলো তিন্নি নিজেই আজ আমায়। সত্যিই আমি এমনটি হবে স্বপ্নেও ভাবিনি। বিশ্বাস করুন আজ আমি আপনাদের কিছুই লিখতে পারছিনা আমি নিজের ছন্দে, নিজের হাতে। শুধু এটা মনে হলো এই লেখা লেখা খেলা কিন্তু আমার মতোই একদম ফালতু বা বাতিল নয় তাহলে। যিনি নিজেই সেই কথা বললেন আমায় আজিজুল হক।

- Advertisement -
Ad imageAd image

আর সেই তাঁর কথার জোরে বিশ্বাস এর জোরে আজ এই রাতের অন্ধকারে সেই মানুষটার কথাই লিখতে বসলাম আমি। যাঁকে নিয়ে লেখার মত সাহস আমার নেই। যোগ্যতাও আমার নেই। ধৃষ্টতাও আমার নেই। তবু কিছুটা সাহস করেই লিখতে বসলাম আমি। যখন তাঁকে আমি জিজ্ঞাসা করলাম, এই ভাবে জীবন কাটিয়ে কি ভুল করলেন তিনি। শুনলাম তিনি বললেন, না আমরা কোনও ভুল করিনি। যাঁরা শুধু একটা সততা, আদর্শ, মূল্যবোধকে সম্বল করেই এই পৃথিবীতে বেঁচে আছি গুটিকয় মানুষ। হাজারও প্রলোভনকে এড়িয়ে দাঁতে দাঁত চেপে লড়াই করে যাচ্ছি আজও। শুধু মাত্র একটা আদর্শ, বিশ্বাস, আর সৎ থাকার নিরন্তর চেষ্টা করে চলেছি এই ধূলি ধূসর স্বার্থপর পৃথিবীতে। দিন বদলের স্বপ্ন দেখে তাঁরা কোনো ভুল করেনি। শুধু এটা মাথায় রাখতে হবে আমাদের সকলকে মানুষের কথা ভাবতে হবে। আমার মনের মধ্যে থেকে চেপে বসে থাকা একটা পাথর যেনো নেমে গেলো হঠাৎ করেই কেনো কে জানে।

আরও পড়ুন

‘ রাজনীতির ডিটেনশন ক্যাম্পে ঢুকবে বিজেপি ‘ একুশের মঞ্চে সংকল্প অভিষেকের

মনে হলো সত্যিই ভাগ্যিস আমি তিন্নির লেখাটা লিখলাম আমার সাদা জীবনের কালো কথায়। আর তাই তো এই মানুষটার এমন গভীর জীবনবোধের কথা, এমন ভাবনা, এমন পরিচ্ছন্ন চিন্তার সুষ্পষ্ট আত্মবিশ্বাসের প্রত্যয়ের কথা শুনতে পেলাম আমি আজ। একা একাই কেমন আবেগে আপ্লুত হয়ে গেলাম। দু চোখের কোল বেয়ে জল গড়িয়ে পড়ল আমার। মনে হলো তাহলে সত্যিই তাহলে এই ভুলের ফাঁদে আটকা পড়ে যে জীবনটা কেমন এলোমেলো এলেবেলে হয়ে গেছে বলে সবাই আমায় বলে সব সময়। একটা মিথ্যে মনগড়া স্বপ্নকে আঁকড়ে ধরে শিরদাঁড়া সোজা করে চলার চেষ্টা করি আমি সেটা তাহলে ভুল নয় একদমই।

এই নিশুতি রাতে একা একাই কেমন যেন লাগছে আমার। বেশ ভালো লাগছে আমার। রাত শেষ হয়ে ভোর হবে এইবার। রাতের অন্ধকার কেটে যাবে একটু পরেই। শীতের কুয়াশা মাখা ভোর। যে ভোরের অপেক্ষায় আলো ফোটার অপেক্ষায় প্রহর গুনতে থাকলাম আমি। আর দুর থেকে সেই মানুষটাকে মনে মনে প্রণাম জানালাম আমি আবারও। তিন্নিকে মনে মনে ধন্যবাদ জানালাম অনেক। আমি শুধু অস্ফুটে বললাম, আমায় একটাই আশীর্বাদ করবেন আপনি, আমি যেনো কোনোদিন বদলে না যাই।

You Might Also Like

দেবীপক্ষ, কুমোরটুলি ও প্রেমের বিবর্তন

সম্পাদকীয়

আবার বই?

১ সেপ্টেম্বর : বিশ্ব চিঠি দিবস, হারিয়ে যাওয়া আবেগের দস্তাবেজ

বীর বিপ্লবী শহিদ কানাইলাল দত্তের স্মৃতি বিজড়িত বাড়ি ভেঙে ফেলার নোটিশ পুরনিগমের, হতবাক চন্দননগর!

Sign Up For Daily Newsletter

Be keep up! Get the latest breaking news delivered straight to your inbox.
[mc4wp_form]
By signing up, you agree to our Terms of Use and acknowledge the data practices in our Privacy Policy. You may unsubscribe at any time.
Share This Article
Facebook Twitter Copy Link Print
Share
Previous Article সপাট জবাব করণ জোহরের তারকা সন্তানদের ‘ঠাকুমা’ কটাক্ষ! ‘চুপ কর’, সপাট জবাব করণ জোহরের
Next Article মমতা আজও আনপ্যারালাল বিরোধী নেত্রী হিসাবে মমতা আজও আনপ্যারালাল
Leave a comment Leave a comment

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Stay Connected

51kFollowersLike
5.2kSubscribersSubscribe
- Advertisement -
Ad imageAd image

Latest News

রাতে ছাত্রীকে ফোন! ‘বেবি-সুইট গার্ল, দুবাই চলো!’ দিল্লির বেপাত্তা ভণ্ড বাবার কীর্তি ফাঁস
অপরাধ September 26, 2025
বিলেতেও আগমনী সুর, ওয়াল্ট ডিজনি, নন্দলাল বোস এবং যামিনী রায়কে শ্রদ্ধার্ঘ মিল্টন কিনস আনন্দ ক্লাবের
ধর্মকর্ম বিদেশ September 26, 2025
শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় জামিন পেলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়
অপরাধ রাজনীতি September 26, 2025
নজরে ওষুধ শিল্প, ১ অক্টোবর থেকেই মার্কিন দেশে ওষুধ আমদানিতে ১০০% শুল্ক ট্রাম্পের, বড় ধাক্কা খেতে পারে ভারত
বিদেশ September 26, 2025

Advertise

  • Advertise

Recent Posts

  • রাতে ছাত্রীকে ফোন! ‘বেবি-সুইট গার্ল, দুবাই চলো!’ দিল্লির বেপাত্তা ভণ্ড বাবার কীর্তি ফাঁস
  • বিলেতেও আগমনী সুর, ওয়াল্ট ডিজনি, নন্দলাল বোস এবং যামিনী রায়কে শ্রদ্ধার্ঘ মিল্টন কিনস আনন্দ ক্লাবের
  • শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় জামিন পেলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়
  • নজরে ওষুধ শিল্প, ১ অক্টোবর থেকেই মার্কিন দেশে ওষুধ আমদানিতে ১০০% শুল্ক ট্রাম্পের, বড় ধাক্কা খেতে পারে ভারত
  • বিহারের প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করতে বিজেপির ম্যারাথন বৈঠক, টিকিট খোয়াতে পারেন এক ডজনের বেশি বিধায়ক

Recent Comments

No comments to show.
//

“We reach millions of viewers and are the leading news channel – Jazzbaat24 Bangla.”

Quick Link

  • Advertise with us
  • Newsletters
  • Deal

Download APP


Download on Play Store

Jazzbaat 24 BanglaJazzbaat 24 Bangla
Follow US
© 2024 Jazzbaat24Bangla News Network. All Rights Reserved.
  • Advertise
Welcome Back!

Sign in to your account

Lost your password?