জাতীয় শিবিরের জন্য ক্লাবের ফুটবলারদের ছাড়া নিয়ে বিতর্ক অব্যাহত। ডুরান্ড ডার্বির জন্য ময়দানের দুই প্রধান রিলিজ করেনি তাদের ১০ ফুটবলারকে। অথচ বেঙ্গালুরুতে জাতীয় দলের হেড কোচ খালিদ জামিল কিন্তু শুরু করে দিয়েছেন তাদের কাফা নেশনস্ কাপের প্রস্তুতি শিবির।
প্রতিবারের মতো এবারও জাতীয় শিবিরের ফুটবলার ছাড়া ঘিরে শুরু হয়েছে ফেডারেশন বনাম ক্লাবের সংঘাত।
রবিবার যুবভারতীতে ডুরান্ড কাপ ফুটবলের কলকাতা ডার্বি। মুখোমুখি ময়দানের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ইস্টবেঙ্গল ও মোহন বাগান। যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গণে সন্ধে সাতটা থেকে শুরু খেলা। ময়দানের শতাব্দী প্রাচীন দুই ক্লাব মর্যাদার লড়াইতে টেক্কা দিতে পূর্ণশক্তির দল নিয়ে ঝাঁপাতে তৈরি। আর সেই কারণেই ফেডারেশনের ফতোয়া সত্বেও রিলিজ করেনি তাঁদের অপরিহার্য ফুটবলারদের।
ডাক পাওয়া সত্ত্বেও জাতীয় শিবিরে যোগ না দেওয়া ফুটবলারদের তালিকায় মোহনবাগান সুপার জায়েন্টেরই রয়েছেন ৭ জন। ফুটবলারদের তালিকায় রয়েছেন,অনিরুদ্ধ থাপা, দীপক টাংরি, আপুইয়া,লিস্টন কোলাসো, মনবীর সিং, সাহাল আব্দুল সামাদ এবং বিশাল কাইথ। ডুরান্ড কাপ ফুটবলে এঁদের প্রত্যেকেই হোসে মোলিনার প্রথম একাদশের ফুটবলার।
অন্যদিকে লাল-হলুদ শিবিরে রয়েছে জাতীয় দলে ডাক পাওয়া ৩ ফুটবলার। আনোয়ার আলি, জ্যাকসন সিং এবং নওরেম মহেশ সিং। আইএফএর- প্রিমিয়ার ডিভিশন হোক কিংবা ডুরান্ড কাপের গ্রুপ পর্ব, লালহলুদ শিবিরের ৩ ফুটবলারই কমবেশি ম্যাচ খেলেছেন। ডুরান্ড ডার্বির জন্য ছন্দে থাকা ফুটবলার খোয়াতে রাজি নন লাল-হলুদের হেড কোচ অস্কার ব্রুঁজো।