
রবিবারই পৌঁছেছিলেন উত্তরবঙ্গে। আর সোমবার পায়ে হেঁটে নাগরাকাটা যান রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান। প্রতিশ্রুতি মতো দুর্যোগে মৃত পরিবারের একজন সদস্যের হাতে হোমগার্ড পদে চাকরির নিয়োগপত্র তুলে দেন তিনি। তুলে দেন ক্ষতিপূরণ বাবদ পরিবার পিছু ৫ লক্ষ টাকা। এখানেই শেষ নয়, এর পাশাপাশি এদিন মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, দুর্যোগে যাদের যা নথি নষ্ট হয়েছে, তা ডুপ্লিকেট তৈরি করে দেবে রাজ্য।
বিপর্যয়ের পরদিনই উত্তরবঙ্গে ছুটে গিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী । জানিয়েছিলেন কয়েকদিনের ব্যবধানে ফের উত্তরবঙ্গ যাবেন তিনি। রবিবার উত্তরবঙ্গে গিয়ে হাসিমারায় একাধিক এলাকা পরিদর্শন করেন তিনি। এদিন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, ” দুর্যোগে যাদের বাড়ি ভেঙেছে তা শীঘ্রই তৈরি করে দেওয়া হবে। ” তবে শুধুমাত্র বাড়ি নয়, বিপর্যয়ে স্বাভাবিকভাবেই বহু পরিবারের যাবতীয় নথি নষ্ট হয়ে গিয়েছে। এদিন সেই সমস্যারও সমাধান করে দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি জানিয়েছেন, “দুর্যোগে যাদের যা নথি নষ্ট হয়েছে, তা আমরা ডুপ্লিকেট তৈরি করে দেব। ইতিমধ্যেই এই নথি তৈরির জন্য ক্যাম্প খোলা হয়েছে।” ডিভিসির পাশাপশি এদিন তিনি , দুর্যোগের জন্য ভুটানকে টার্গেট করে আক্রমণ করেছেন । বলেন, “আমি বলেছিলাম ইন্দো-ভুটান রিভার কমিশন হোক। ভুটানের জলে এই পরিস্থিতি। ওরা ক্ষতিপূরণ দিক।”